Tesla India: দেশে কারখানার জমি খুঁজতে আমেরিকা থেকে বিশেষ দল পাঠাচ্ছে টেসলা

বাংলাদেশের ব্যবসা সম্প্রসারণে বিভিন্ন বিদেশি অটোমোবাইল কোম্পানির উত্থান দেখা যাচ্ছে, যা দেশের বাজারে নতুন দিক নিয়ে গতিমুখী হচ্ছে। এই তালিকায় মূলত Tesla এর প্রতিদ্বন্দ্বী BYD পরিমাণগুলি বড়ভাবে অগ্রগতি করছে। আর এখন প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্কের সংস্থা টেসলার কাছে বাংলাদেশে বৈদ্যুতিক গাড়ির কারখানা গড়ার জন্য জমি খুঁজে নেওয়ার খবর আসছে। সর্বভারতীয় একটি সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্টে প্রকাশিত হয়েছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে এপ্রিলের শেষে টেসলা একটি দল পাঠাবে বাংলাদেশে। এই দলের লক্ষ্য হল বৈদ্যুতিক গাড়ির উন্নত উৎপাদনের সুযোগ উপলব্ধ করা। এই উদ্যোগের সাথে সহযোগিতা করে তাদের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত উন্নয়নে একটি নতুন দিক উপলব্ধ করতে পারে।

বাংলাদেশের ব্যবসা ও অর্থনীতির পরিস্থিতি সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে বিভিন্ন বিদেশি উদ্যোগের অংশগ্রহণ দেখা যাচ্ছে। এই অটোমোবাইল উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নত গাড়ি উৎপাদনের প্রস্তুতি হচ্ছে, যা দেশের বাজারে নতুন সংমিশ্রণ ও উন্নত পণ্যের মাধ্যমে আরও উন্নতি অর্জন করতে সাহায্য করতে পারে। এই প্রকল্পে যুক্ত হওয়ায় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতি উন্নত করার পাশাপাশি দেশের যাতে প্রযুক্তিগত মান বাড়ায়, সেই দিকেও অবদান রয়েছে যা আমাদের দেশকে আরও উন্নত এবং উন্নত পথে নিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে।

ভারতে কারখানার জমি অনুসন্ধানের লক্ষ্যে টেসলা প্রেরণ করেছে।

মহারাষ্ট্র, গুজরাত এবং তামিলনাড়ু এমন রাজ্যগুলি যেখানে গাড়ির শিল্প প্রস্তুতির তালুক রয়েছে, সেই জায়গাগুলি আমাদের পর্যালোচনার কেন্দ্রে থাকে। টেসলার পক্ষে এই অঞ্চলগুলিতে কোনও বিশেষ প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি বলে দেখা যায়। গত মাসে, কেন্দ্রের উদ্যোক্তা এবং বৈদ্যুতিক গাড়ির উপর আমদানি শুল্ক কমানো হয়েছে কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তিগত গাড়ির জন্য। কেন্দ্রের তরফে শর্তসাপেক্ষে বলা হয়েছে, সমস্ত কোম্পানি ভারতে কমপক্ষে 500 মিলিয়ন ডলার লগ্নি করে 3 বছরের মধ্যে দেশের মাটিতে গাড়ির উৎপাদন শুরু করবে, কেবলমাত্র তারাই আমদানি করে ছাড় পাবে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে তড়িঘড়ি টেসলার কারখানা স্থাপনের সুযোগ তৈরি হচ্ছে।

একটি অন্যান্য বিষয় যা বিশেষভাবে তুলে ধরা যায়, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ভারতে ইলেকট্রিক ভেহিকেল উৎপাদন ও বিক্রয় প্রবর্তন হতে পারে যা এই শিল্পের প্রবর্তনে একটি সাক্ষাত্কার হতে পারে। ভারতীয় শিল্প মন্ত্রী ও অন্যান্য সরকারী অধিকারীদের এই পদক্ষেপের বৈশিষ্ট্য ও প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দেশের শিল্পের বিকাশ ও অর্থনৈতিক প্রবর্তনের উত্তেজনা দেওয়া উচিত।

বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজার ভারতে সুচারু হলেও এখন উন্নতির মুখে প্রসারিত হয়েছে। বর্তমানে এই বাজারে আগ্রহের নেতৃত্ব দিচ্ছে বৃহত্তর উদ্যোক্তা এবং উদ্যোগী কোম্পানি Tata Motors। ২০২৩ সালে বিক্রিত হওয়া মোট যানবাহনের মধ্যে ২ শতাংশ ছিল ইলেকট্রিক গাড়ি। সরকার তাদের প্রেরণ দিয়ে ২০৩০ সালে এই শতাংশকে ৩০% এর উপরে উঠাতে তাদের নির্দেশ দিয়েছে। ইলেকট্রিক গাড়ির ব্যবহারের বাড়ানোর মাধ্যমে ভারতে পরিবেশের দিকে উত্তরণ করা হতে পারে।

তবে, বিশেষত, টেসলা কোম্পানির বাজারে প্রবেশ হলে প্রতিষ্ঠানের ইভি মডেলের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। গত বছর জুনে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও টেসলা সংস্থাপক ইলন মাস্কের মধ্যে একটি গোলমালের উল্লেখযোগ্য বৈঠক ঘটে। এই বৈঠকের মাধ্যমে আগামী কিছু সময়ে টেসলা কোম্পানির পদার্পণ ভারতে সম্ভব হতে পারে, যা বাংলাদেশের বৈদেশিক গাড়ি বাজারে নতুন দিক দেবে।

সচরাচর জিজ্ঞাস্য

[sp_easyaccordion id=”5081″]

উপসংহার

সম্পূর্ণ চিত্রটি গড়ে তুলতে, Tesla India উত্পাদনশীল হতে নিজের প্রতিষ্ঠান কারখানা স্থাপনের পথে এগিয়ে এসেছে। এই অবস্থানে, আমেরিকা থেকে বিশেষ দলের সহায়তায়, সঠিক জমি খুঁজে পেতে তাদের যাত্রা সম্পন্ন হচ্ছে। এই পরিশ্রমের মাধ্যমে, Tesla India সক্ষম হতে ও তাদের পণ্যগুলি প্রধান বাজারে উত্পাদন এবং বিতরণের জন্য সম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে, ভারতীয় গ্রাহকদের মধ্যে উচ্চ পেশাদার সহজলাভ্য গ্রিন প্রযুক্তি উপভোগ করার সুযোগ তৈরি করা যায়ে এবং টেসলা সম্প্রতি এই উদ্যোগের প্রতিশ্রুতিগুলি পূর্ণ করতে সক্ষম হতে পারে।

Leave a Comment