আইপিএল (IPL 2024) এই সময়ে বিশ্বের ক্রিকেট প্রেমিকদের মাঠে আকর্ষিত করে দাঁড়িয়েছে। এই প্রতিযোগিতামূলক টুর্নামেন্টে মোহনবাগানের উন্মাদনা আরো উদ্যম করে তুলছে একের পর এক রোমাঞ্চকর ম্যাচের আত্মীয় ভক্তবৃন্দ। শনিবারের ম্যাচে Virat Kohli রাজস্থান রয়্যালসের (Rajasthan Royals) বিরুদ্ধে এক সাক্ষাতকার প্রদর্শন করেন, যেখানে তার ব্যাট থেকে ৭২ বলে ১১৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস রেকর্ড করা হয়। তবে, প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে তারা হারে পরিণত হন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে (Royal Challengers Bengaluru) বিপক্ষে।
কয়েক সাক্ষাতকার প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচের পরে অনেকে আরসিবি দলের অন্যান্য ব্যাটারদের দোষারোপ করছেন। তবে, অন্যদিকে বিরাটের সেই ৭২ বলের ১১৩ রানের ইনিংস যাতে তার নির্ধারিত করার জন্য অনেক বল লাগে, সেটি নিয়ে সমালোচনা উঠেছে ক্রিকেট জগতে। রাজস্থানের বিরুদ্ধে ৬৭ বলে ১০০ পূরণ করেছেন কোহলি, এটি অত্যন্ত দৃঢ় এবং চিন্তা সৃষ্টিকারক একটি সাক্ষাতকার ছিল। যেখানে অন্যান্য ক্রিকেটাররা সর্বাধিক স্টাইকরেটে সেঞ্চুরি করছেন, বিরাটের এই ইনিংস তার ব্যক্তিগত মাইলফলক ছাড়া কিছু নয়।
বিরাট কোহলির এই অবাক সেঞ্চুরি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষের বিপক্ষে হয়েছিল, যেখানে তারা পর্যন্ত শুধু ১৮৩ রানের লক্ষ্য অর্জন করেছিলেন। এই বিপর্যস্ত সংস্থায় সেঞ্চুরি করে Virat Kohli ইতিহাসের সবচেয়ে ধীরগতির সেঞ্চুরি হিসেবে পরিচিত হন। এই অনুষ্ঠানে ৬৭ বলে ১০০ রান পূরণের সে ধীরগতি ছিল এক অদ্ভুত উদাহরণ। তার সাথে একই স্থানে রয়েছেন মনীষ পান্ডে যিনি বর্তমানে কলকাতা নাইট রাইডার্সের অংশ হলেও, অতীতে আরসিবির জার্সিতে ৬৭ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন।
আইপিএলে সেঞ্চুরি করতে অনেকটা সময় নিয়েছেন বিভিন্ন খেলোয়াড়, যেমন জস বাটলার, শচীন তেন্ডুলকর, ডেভিড ওয়ার্নার ইত্যাদি। তবে, এইসবের পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি হারের শিকার হওয়ার দায়ে হয়েছে বিরাট কোহলির। এই নিয়ে সেঞ্চুরি করার পরেও মোট ৩ বার হারের শিকার হল তার দল। আর হাশিম আমলা এবং সঞ্জু স্যামসনের আইপিএল সেঞ্চুরি করার পরেও তাদের দল সেই ম্যাচগুলিতে হারের শিকার হয়েছে।
সচরাচর জিজ্ঞাস্য
[sp_easyaccordion id=”5143″]
উপসংহার
বিরাট কোহলির এই অবাক সেঞ্চুরি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষের বিপক্ষে হয়েছিল, যেখানে তারা পর্যন্ত শুধু ১৮৩ রানের লক্ষ্য অর্জন করেছিলেন। এই বিপর্যস্ত সংস্থায় সেঞ্চুরি করে বিরাট কোহলি ইতিহাসের সবচেয়ে ধীরগতির সেঞ্চুরি হিসেবে পরিচিত হন। এই অনুষ্ঠানে ৬৭ বলে ১০০ রান পূরণের সে ধীরগতি ছিল এক অদ্ভুত উদাহরণ। তার সাথে একই স্থানে রয়েছেন মনীষ পান্ডে যিনি বর্তমানে কলকাতা নাইট রাইডার্সের অংশ হলেও, অতীতে আরসিবির জার্সিতে ৬৭ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন।
আইপিএলে সেঞ্চুরি করতে অনেকটা সময় নিয়েছেন বিভিন্ন খেলোয়াড়, যেমন জস বাটলার, শচীন তেন্ডুলকর, ডেভিড ওয়ার্নার ইত্যাদি। তবে, এইসবের পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি হারের শিকার হওয়ার দায়ে হয়েছে বিরাট কোহলির। এই নিয়ে সেঞ্চুরি করার পরেও মোট ৩ বার হারের শিকার হল তার দল। আর হাশিম আমলা এবং সঞ্জু স্যামসনের আইপিএল সেঞ্চুরি করার পরেও তাদের দল সেই ম্যাচগুলিতে হারের শিকার হয়েছে।