মহেন্দ্র সিং ধোনি বিশ্ব ক্রিকেটের সাধারণ ধারার অবসান হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে আসছে। ক্রিকেটে উনিঃ বিশ্বের একটি অনন্য আইকন হিসেবে ধোনির নাম স্থায়িত হয়ে আছে। ২০০৪ সালে, যখন তিনি ভারতীয় দলে প্রথম বারে অভিষেক করেন, তখন তার কিপিং এবং ব্যক্তিত্বের মধ্যে সংকট ছিল। তবে, ধৈর্য, মনোযোগ, এবং কর্মশীলতা তার উন্নতির মূল প্রেক্ষিতে সহায়ক হয়েছিল। পরিশ্রমের ফলে, সে অবিশ্বাস্য উইকেটরক্ষক হিসেবে উত্থান করেন।
২০১৯ সালে, ধোনির ক্রিকেটে নিজের শেষ পর্দা ঝুলিয়ে নিয়েছিল ভারতীয় দলের জন্য। তার উপস্থিতি ক্ষেত্রে একটি নতুন ইতিহাস লিখেছিলেন, যা সর্বদা মনে থাকবে। প্রায় চার দশক বয়সী, তিনি এখনো আইপিএলে খেলেন, যেখানে তার প্রতিবেশীদের উচ্চমানের বিরুদ্ধে অদম্য ক্ষমতার চেয়ে মুখ্যতঃ আকৃষ্টতা রয়েছে। তবে, এখনও উইকেট পিছনে তার ছয় হাতের নয়।
ধোনির পেছনে একটি জনপ্রিয় ও প্রিয় ক্যারিয়ার থাকলেও, তার জীবনে কিছু প্রশ্ন আজও অবুঝ রয়ে গেছে। একেবারে তিনি বিজয়ী হিসেবে অবিশ্বাস্য ক্রিকেটার ছিলেন, কিন্তু ক্যাপ্টেন হিসেবে তার অনুভব এবং নেতৃত্বের দক্ষতা প্রশ্নবিশেষ করে কিছু মন্তব্যকারীদের দ্বারা প্রশ্নগুলিতে আবর্তিত হয়েছে। তবে, সামাজিক ও ক্রিকেট ক্ষেত্রে তার প্রতিষ্ঠান অগুনি হিসেবে ধরা হয়ে থাকবে, এবং তার সাথে সমসাময়িক ক্রিকেট বিশ্ব স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
গুজরাট টাইটান্সের বিরুদ্ধে ম্যাচে বিজয় শঙ্করের ক্যাচ নেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। অষ্টম ওভারে ড্যারিল মিচেলের বলে ড্রাইভ করার চেষ্টা করেন বিজয় শঙ্কর। বল বিজয়ের ব্যাটের বাইরের কানায় লেগে প্রথম স্লিপের দিকে চলে যায়। তবে উইকেটরক্ষক মহেন্দ্র সিং ধোনি প্রস্তুত ছিলেন। শূন্যে লাফিয়ে উঠে ক্যাচ নেন তিনি। গোটা চিপক স্টেডিয়াম ধোনির ক্যাচের উপর ভর করে। এই মুহূর্তে মহিলা মন জাগায় তার অসাধারণ ক্যাচে।
চেন্নাই সুপার কিংস (Chennai Super Kings) মরশুমে তাদের প্রথম ম্যাচ খেলেছিল আরসিবির বিরুদ্ধে। সেই ম্যাচেও ধোনির কিপিং ছিল দুর্দান্ত। আরসিবির ইনিংসের শেষ বলে দীনেশ কার্তিক শট খেলতে না পারায় রান ছুটতে শুরু করে। অন্য প্রান্তে ছিলেন অনুজ রাওয়াত। তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু ধোনি আন্ডার আর্ম থ্রো সরাসরি উইকেটে আঘাত করেছিল। ধোনির দক্ষতা আবারও উজ্জ্বল করে তার দলের জয়ের সম্ভাবনা।
সচরাচর জিজ্ঞাস্য
[sp_easyaccordion id=”4884″]
উপসংহার
IPL 2024-এ ধোনির প্রতিষ্ঠানিক ক্রিকেট দক্ষতা এবং দলের প্রধান কার্যকারিতা মুক্তি পেয়েছে এমন অনেক চিহ্ন দেখা যায়। তার দক্ষতা, পরিকল্পনা এবং সামর্থ্যের সাথে সম্পৃক্ত এই আমূলের উন্নতি দেখে বাংলাদেশের তরুণরা অবাক হয়ে ওঠেন। তাদের মধ্যে ধোনির আবেগপ্রণালী, এর দক্ষতা এবং সাহসের প্রতিবাদ আগে থেকেই পরিচিত ছিল, কিন্তু এই বছর এই গুণগুলি আরও উন্নত এবং অনুভূতি মোকাবেলা করেছে। বিশেষত, তার কিপিং ক্ষেত্রে অসাধারণ দক্ষতা এবং সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ দেখে দর্শকরা আশ্চর্য প্রকাশ করেন। তার বিপুল অবদান ও অনুপ্রেরণা বাংলাদেশের ক্রিকেট তরুণরা জানা অত্যন্ত গর্বের বিষয়।