২০১২ সালে, আইপিএলের উত্থানে কলকাতা নাইট রাইডার্স চেন্নাই সুপার কিংসকে হারিয়ে ইতিহাসে প্রথম চ্যাম্পিয়ন হয়। এই মহামানবিক ম্যাচে গৌতম গম্ভীরের প্রভাবশালী নেতৃত্বে কলকাতা নাইট রাইডার্স ৫ উইকেটে জয় তুলে নিয়েছিল। এই জয় অধিক গৌরবজনক হয়েছে কারণ তা তাদের প্রথম আইপিএল শিরোপা জয় হয়েছে।
সেই সালে, কলকাতা নাইট রাইডার্স তাদের জাতীয় স্তরের প্রদর্শনের জন্য অনেক প্রশংসা পেয়েছিলেন। গৌতম গম্ভীর এবং অন্যান্য দক্ষ খেলোয়াড়দের প্রস্তুতি, কাজের ক্ষমতা, এবং অদম্য জেনেরেলশীপ তাদের জয়ের পথে অগ্রগতি করেছে।
চেন্নাই সুপার কিংস, যারা তখন ক্রিকেটে খুবই প্রতিস্থানি ছিলেন, বিপক্ষে প্রদর্শনে অন্যতম ব্যাপক অপরাজিত ছিল। তারা তাদের খেলার সুযোগ প্রতিবাদ করে, কিন্তু কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রতিস্থানিত প্রদর্শনের সামনে তাদের সঠিক উত্তর খুঁজে পেতে সমর্থ হয়নি।
গৌতম গম্ভীর কলকাতা নাইট রাইডার্সের সফল অধিনায়ক হিসেবে পরিচিত। তার নেতৃত্বে টিম দুবার ইপএলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এখনও গম্ভীর কলকাতা নাইট রাইডার্স পরিবর্তনের চাপে আছে। গম্ভীর এবং তার দলের মেন্টরিং প্রতিষ্ঠান আমন্ত্রিত প্রতিভা এবং নতুন প্রয়াসের সাথে সমন্বয় করার চেষ্টা করছে।
গৌতম গম্ভীর এই পরিবর্তনের মধ্যে একটি বৃহত্তর উদ্দেশ্য হলো টিমের পুরাতন স্মৃতি এবং উজ্জ্বল ক্রীড়ার সংস্মরণ তুলে আনা। তিনি অপরাজিত অপরাজিত পারফর্ম্যান্স স্মৃতি তুলে এনে তাদের জন্য আফসোস এবং অভিশাপ হিসেবে প্রয়াত এই সময়ের স্মৃতি যাকে পুনর্নিবেশ করার চেষ্টা করছেন।
গৌতম গম্ভীরের অধিনায়কত্বে কলকাতা নাইট রাইডার্স চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন ২০১১ সালে। তবে, তারা তাদের উজ্জ্বল ক্রীড়ার উপলব্ধি অন্যতম কোয়ালিটির মাধ্যমে সে সাফল্য প্রাপ্ত করতে পারেনি। গম্ভীর এই জরিপ ও পারফর্ম্যান্স তাদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার চেষ্টা করার জন্য প্রশাসনিক দিকে একটি মূল উত্সাহ হিসেবে অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে।
২০১২ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্স চেন্নাই সুপার কিংসকে হারিয়ে আইপিএলের ইতিহাসে তাদের প্রথম চ্যাম্পিয়ন স্থান অর্জন করে। ম্যাচে গৌতম গম্ভীরের নেতৃত্বে কলকাতা নাইট রাইডার্স চেন্নাই সুপার কিংসকে ৫ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছিল। এই জয় তাদের জন্য অপার মুগ্ধকর হয়ে উঠেছে এবং তার জন্য তাদের মানসিকতা অনেক বেশি উত্তেজিত হয়ে উঠেছে।
২০১৪ সালে পুনরায় গৌতম গম্ভীরের নেতৃত্বে কলকাতা নাইট রাইডার্স দ্বিতীয়বারের মতো উজ্জ্বল প্রদর্শন করে ৩ উইকেটে নাইট বাহিনী পাঞ্জাব কিংসকে হারিয়ে শিরোপা অর্জন করে। তারপরেও, কলকাতা নাইট রাইডার্স পূর্বেই চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি। গৌতম গম্ভীর ম্যাচের পরে তার জন্য অবশ্যই অসীম গর্ব ও উৎসাহ আরোহিত হয়ে উঠেছে।
এখন একটি সাক্ষাৎকারে গৌতম গম্ভীর তাদের এই অসাধারণ সফলতার গল্প বিস্ফোরক ভাবে বিবেচনা করেছেন। তিনি তাদের এই উজ্জ্বল অধিগ্রহণের জন্য প্রশংসা ও অভিনন্দন প্রকাশ করেছেন।
মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স এই সিজনে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার দিকে অগ্রসর হতে ব্যর্থ হয়েছেন। গৌতম গভীরের নেতৃত্বে তাদের সমলোচনাত্মক প্রদর্শনের পরিবর্তে মুম্বাই চার উইকেটে হারে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
অপরদিকে, কলকাতা নাইট রাইডার্স এই সিজনে সঠিক দিকে অগ্রসর হয়েছে। শ্রেয়াস আইয়ারের নেতৃত্বে তাদের দক্ষতা ও ফর্ম চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে সামিল হয়েছে। তারা ৬ ম্যাচের মধ্যে ৪ বার জয় অর্জন করেছেন এবং এই সফলতা তাদের পয়েন্ট তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করেছে।
পরবর্তী ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্স তাদের প্রতিপক্ষ আগামীকাল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ইডেন গার্ডেন্সে মাঠে নামবে।
মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স এই সিজনে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার দিকে অগ্রসর হতে ব্যর্থ হয়েছেন। গৌতম গভীরের নেতৃত্বে তাদের সমলোচনাত্মক প্রদর্শনের পরিবর্তে মুম্বাই চার উইকেটে হারে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
অপরদিকে, কলকাতা নাইট রাইডার্স এই সিজনে সঠিক দিকে অগ্রসর হয়েছে। শ্রেয়াস আইয়ারের নেতৃত্বে তাদের দক্ষতা ও ফর্ম চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে সামিল হয়েছে। তারা ৬ ম্যাচের মধ্যে ৪ বার জয় অর্জন করেছেন এবং এই সফলতা তাদের পয়েন্ট তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করেছে।
পরবর্তী ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্স তাদের প্রতিপক্ষ আগামীকাল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ইডেন গার্ডেন্সে মাঠে নামবে।
সচরাচর জিজ্ঞাস্য
[sp_easyaccordion id=”5540″]
উপসংহার
বালাজীর একটি ভুল কারণে কোলকাতা নাইট রাইডার্স (KKR) এর তৃতীয় ট্রফি হাতছাড়া হয়েছিল। অন্তত এই মন্তব্যটি ভারতীয় পেসার গম্ভীর দ্বারা দেওয়া হয়েছে। বিপক্ষের প্রতিরোধে খেলা শেষে বালাজীর শেষ ওভারে সমস্যা হলেও সে ভালো খেলা দেখানোর জন্য চরম প্রয়াস করেছিলেন। এই অপরিপূর্ণতা বিশ্বাস প্রতিপাদন করে বালাজির অভিজ্ঞতা এবং অসামর্থ্য।
গম্ভীরের মতে, বালাজির ভুলের জন্য তাদের সংগঠন একটি মৌলিক চুক্তি হারিয়ে গেলেও তাদের ভবিষ্যত আশা করা যেতে পারে যে তারা অবশ্যই এটি থেমে নিতে পারেন এবং পরবর্তী খেলায় তাদের সর্বোত্তম প্রদর্শন প্রদান করতে পারেন। ক্রিকেট একটি খেলা যা মানসিক স্থিতি, টেম স্পিরিট এবং সম্পর্ক প্রভাবিত করে।